Website content creation: An art of writing

The revolution that takes the brand presentation to a higher and omnipotent level started with the invention of the World Wide Web. While a website facilitates marketers to present their products and services with detailed descriptions, it also allows the brand to show the values, ethics, and other products and services they are offering. A website is more like a bucked with multiple portals that lead to different information centers about the brand.  Most e-commerce websites allow people to post their reviews and ratings to guide potential consumers to make purchase decisions.  The entire existence of a commercial website is to provide information about the brand and the organization behind it while other kinds of non-commercial websites also serve as the information centers but on a different scale. Three basic building blocks that complete a website and they are the domain and server where the website will be hosted for views to search and access, the coding and designing section that provides the structure and look to the website and the content and creative section that serves the information to the seekers. While the first two sections require more technical expertise the last section demands the usage of creative abilities to produce the content for the website.

The content part which primarily deals with the information related to the products and services requires following some norms that govern the viewers’ attention on the website. Style of content for the website is different from the content written for books, magazines, newspapers, articles, blogs and similar as there are few strict rules needs to be followed while preparing content for the website because the web content is a mixture of textual and visual elements which helps to create a user experience for a website. Thought the style of content varies from commercial websites to personal websites, the content developer needs to remember certain points while developing content for websites.

Know about the target audience

The most important reason to launch a website is to showcase the brand and its benefits to its target consumers. That is why a few questions need to be answered like who will be the primary and secondary audience? What level of education you are expecting from them? is the audience sensitive about your product or service? and similar as the content of the website directly affects the decision-making process of the consumers.

Inverted pyramid format

The content of the website will also follow a similar pattern as we see in the newspapers. Considering the short attention span of the viewers, the most important and relevant information will be at the top while slowly and gradually explaining the minute details of the same. All types of websites should follow a similar pattern and design while working on their content.

Short and simple writing

When writing the content of a website, one should always remember that they are writing for the viewers who have a shorter attention period and average educational clearings. Therefore it is advised to use short sentences that are easily understandable and carry simpler words but at the same time interesting enough to attract the viewers. The difficulty of the language also differs on the nature of the website, for example, a research-based educational website will certainly have a higher level of language usage than an e-commerce site. It is also advisable to use active voice rather than passive one for a better understanding of the readers. The use of jargon should also be avoided as much as possible because that might create confusion while reading an important piece of information leading to consumer disagree and rejection of the website.

Easier to navigate

Most of the readers do not prefer to read all the content that is been laid out on the page as they skim through the entire text looking for the specific information required for them. That is why text-heavy paragraphs should be replaced by short and informative paragraphs and if possible tag them with subheads and bullet points to make the information easier to digest. Information should also be spread out in a manner to make them easily traceable, else they might drive the visitors away from the website.

Visually appealing

Including pictures, graphics, videos, animation, diagrams, maps, and similar will help in retaining the reader’s attention towards the page as text-heavy sites might seem boring for readers to skim through. Including visually attractive elements to a page would increase the traffic to a particular website and also helps in engaging the visitors for a longer period. Usage of pictures and videos is absolutely necessary while writing for a product based website while charts and diagrams are often come handy for research-based websites.

Linking pages

Restricting the access of the viewers on one page is not desirable which creates the requirement to embed hyperlinks inside the page content to direct the viewers to other important and relevant pages. For example, if the website demands the viewers to contact them through their website, then the contact us page should be hyperlinked within other pages to drive visitors towards the desirable page. Sometimes the call to action links is also embedded within the website content to make the users click on the links to reach the desired location.

The purpose of creating a website varies based on the nature of the business but it reflects the image of the brands through its products and services, while website content certainly helps in clarifying the claims of the brands to the users.

মাতৃভাষায় শিক্ষা ও শিক্ষালাভের উপকারিতা

একটি শিশু জন্মর পর প্রথম যে ভাষা শোনে এবং কথা বলা শুরু করে তা হল তার মাতৃ ভাষা। এই ভাষার প্রতি  বিশ্বাস ও আস্থা অপরিসীম। নিজের পরিচয়ের সঙ্গে ওতপ্রভাবে জড়িয়ে থাকে এই ভাষা।  তাই প্রাথমিক স্তরে যখন অন্যান্য বিষয় প্রচলন করা হয় তখন যদি বিদেশি ভাষার কাঠিন্যকে পরিহার করে মাতৃভাষায় তা পড়ান হয় তাহলে হয়ত শিক্ষালাভের পদ্ধতি কিছুটা সহজ ও  আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। এ বিষয়ে আচার্য সত্যেন্দ্রনাথ বসুর লেখা “ শিক্ষা ও বিজ্ঞান” প্রবন্ধটির কথা আলোচনা করা যেতে পারে।

আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বৈজ্ঞানিক হলেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। কিন্তু দেশের শিকড়ের সঙ্গে যোগাযোগ তিনি কোনওদিন হারিয়ে ফেলেননি। বিজ্ঞানী হয়েও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রতি ছিল তাঁর আত্যন্তিক আগ্রহ। মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চার যে প্রয়াস আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু নিয়েছিলেন, সত্যেন্দ্রনাথ তাঁর যোগ্য উত্তরসূরী। ‘মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধ’ এই আদর্শে বিশ্বাসী সত্যেন্দ্রনাথ আমাদের আলোচ্য শিক্ষা ও বিজ্ঞান নামক প্রবন্ধেও সেই একই বিষয় উদাহরণ-সহ প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন।  

  • এক ব্যবহারিক সম্যস্যার সূত্র দিয়ে এই প্রবন্ধের সূচনা। প্রাত্যহিক অভিজ্ঞতায় বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ প্রত্যক্ষ করেছেন ভারতীয় ছাত্রদের হাতে কলমে অভিজ্ঞতার অভাব ও ব্যর্থতা। প্রতি বছরই এই দেশ থেকে বেশ কিছু ছাত্র বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় , কারখানা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা নিতে যায়। এরা বিদেশে যায় মূলত মেক্যানিকাল ও ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যার নানা শাখায় শিক্ষা লাভের  জন্য। কিন্তু প্রায়ই লক্ষ করা যায় ভারতীয় ছাত্রদের সেই প্রাথমিক শিক্ষার অভাব রয়েছে যা থাকলে তাদের পক্ষে বিদেশের আধুনিক কর্মপদ্ধতি দ্রুত আয়ত্ত করা সম্ভব হত। প্রসঙ্গত প্রাবন্ধিক আমেরিকা প্রত্যাগত এক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদের এ বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেছেন। উক্ত শিক্ষাবিদের মতে আধুনিক যন্ত্রপাতি বা ইঞ্জিন চালাতে বললে ভারতবর্ষের ছেলেরা ভয় পায় ও অস্বস্তি অনুভব করে। এর কারণ তাদের প্রাথমিক প্রস্তুতির অভাব। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা শুধু মুখস্থই করতে শেখায়। ব্যবহারিক কোনও জ্ঞান অর্জন করায় না। অথচ প্রতিবছর আমাদের স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অসংখ্য ছেলে পাশ করে বেরোয়। কিন্তু হাতেকলমে শিক্ষার অভাবে সেই শিক্ষা কোনও ব্যবহারিক প্রয়োজনে লাগে না। ফলে শিক্ষার প্রসারে আমাদের জাতীয় প্রয়াস আসলে অপচয়ের নামান্তর। তাই তিনি বলেছেন,  ‘কি বিপুল অপচয় আমাদের এই জাতীয় প্রয়াসের’।
  • এই প্রাথমিক প্রস্তুতি ও আত্মবিশ্বাসের অভাব তাঁর মতে অবশ্যই মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষা লাভ না করতে পারার কারণেই গড়ে উঠেছে। তাই তাঁর প্রস্তাব ‘ আমাদের শিক্ষাপদ্ধতি পরিবর্তনের এবং স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় সর্বস্তরেই শিক্ষার বাহন হিসাবে মাতৃভাষা ব্যবহারের সময় এসে গেছে’। নিজের দীর্ঘ শিক্ষক জীবনের অভিজ্ঞতায় তিনি উপলব্ধি করেছেন, ছাত্রদের সঙ্গে মাতৃভাষার মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপনাই বিজ্ঞানের প্রাথমিক বা উচ্চতর জ্ঞান অর্জনের জন্য জরুরি। মাতৃভাষায় বিজ্ঞান শিক্ষাদানের সপক্ষে কিছু যুক্তি সাজিয়েছেন তিনি।
  • প্রথমত, ছাত্রদের মনে বৈজ্ঞানিক চিন্তার দৃঢ়তর ভিত্তি স্থাপনের জন্য ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে সমস্যার খোলাখুলি আলোচনা জরুরি ও তাদের এক সঙ্গ কাজ করা উচিত। কিন্তু তাদের মধ্যে কোনও বিদেশী ভাষা এসে দাঁড়ালে অনুসন্ধিৎসু ছাত্র অনেকসময়ই ঠিক মতো মনের কথা বলতে পারে না। এবং শিক্ষকও নিশ্চিন্ত হতে পারেন না যে , ছাত্রকে যা বোঝাতে চ্যেছিলেন, সে তার সবটাই বুঝতে পেরেছে কিনা। সেক্ষেত্রে শিক্ষনীয় বিষয়ের অনুশীলন অপেক্ষা বিদেশী ভাষার অনুশীলনে বেশি মনোনিবেশ করতে হবে। তাতে সময় বাঁচানো তো দূরের কথা, সময়ের আরও অপচয় হবে। অর্থাৎ লক্ষ্য অপেক্ষা উপলক্ষ্যকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, বিদেশী ভাষায় যথেষ্ট জ্ঞান না থাকায় শিক্ষণীয় বিষয়টি ছাত্রদের কাছে ক্রমশ দুর্বোধ্য হয়ে উঠবে। ফলে বৈজ্ঞানিক চিন্তার দৃঢ় ভিত্তি গড়ে উঠবে না। তৃতীয়ত, শিক্ষাক্ষেত্রে ছাত্র-শিক্ষক সহযোগিতার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়াবে বিদেশী ভাষা। ফলে সম্মিলিত প্রয়াসে সমস্যা সমাধানে অসুবিধা সৃষ্টি হবে।

বিপক্ষে যুক্তি : মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের সপক্ষে এই সব যুক্তি অবশ্যই সেদিনকার শিক্ষামহলে সাদরে গৃহীত হয় নি। সত্যেন্দ্রনাথের এই প্রস্তাবের বিপক্ষে নানা বিরুদ্ধ যুক্তি উঠে আসতে থাকে। একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জানান যে, ভারতবর্ষের বহু প্রদেশ, সেখানে বহুবিধ ভাষা প্রচলিত। তাই ভারতবর্ষের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি আন্তর্জাতিক ইংরাজি ভাষার পরিবর্তে প্রাদেশিক ভাষা ব্যবহৃত হয় তাহলে বিদ্যায়তনিক চলাচল বা আদানপ্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয় প্রাদেশিক ভাষা ব্যবহারের ফলে ভারতীয় সমাজে উগ্র প্রাদেশিক বোধও গড়ে উঠতে পারে, যা শিক্ষা ও সমাজ উভয়ের পক্ষেই ক্ষতিকর। এই দুই যুক্তি ছাড়াও অনেকে এটাও বলেছেন যে, বিদেশী ইংরাজি ভাষা নাকি আমাদের সংহতির সপক্ষে কাজ করছে এবং আমাদের অন্তর্নিহিত সম্ভাবনার পুনরাবিষ্কার এই ইংরাজি ভাষার মাধ্যমেই সম্ভব। তাই প্রাদেশিক ভাষার মাধ্যমে শিক্ষালাভ বিশেষ কোনও প্রয়োজনীয় বিষয় নয়।    

বিপক্ষ যুক্তি খণ্ডন : কিন্তু সত্যেন্দ্রনাথ বসু এই সব যুক্তিকে মানতে চাননি। তাঁর মতে ‘এই সব লোক এখনও বিশ্ববিদ্যালয় প্রসঙ্গে মধ্যযুগীয় আদর্শেই বিশ্বাসী’। সমসাময়িকতার বাস্তব চাহিদাকে তাঁরা স্বীকার করতে চান না। তাঁদের এই মানসিকতার পিছনে রয়েছে বিজ্ঞান সম্পর্কে তাঁদের অস্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি। তাঁদের চোখে ক্ল্যাসিক চর্চা, প্লেটো ও অ্যারিস্টটল, হিউম্যানিটিজ, ভাষা ও আইন শিক্ষাই আদর্শ। বিজ্ঞানের উপযোগিতা তাঁরা স্বীকার করলেও বিজ্ঞানীকে দেখেন সন্দেহের চোখে। তারা মনে করেন ভারতবর্ষের পুরানো আদর্শের স্থান নিতে পারে বিজ্ঞানের ভাণ্ডারে এমন কিছুই নেই। রাষ্ট্রে সংস্কৃতি ও উদ্দেশ্যমুখীন জীবন গড়ে তোলা সম্ভব প্রাচীন দর্শনের ভিত্তিতেই। বিজ্ঞানের সেখানে বিশেষ প্রয়োজন নেই।

  • ভারতবর্ষের পণ্ডিতমহলের এই মানসিকতার ঘোরতর সমালোচনা করেছেন সত্যেন্দ্রনাথ। তিনি নিজস্ব ভঙ্গিতে ইতিহাস বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন প্রাচীনকাল থেকে ভারতবাসীর মনে যে আধ্যাত্মিক বিশ্বাস রয়েছে তার ফলশ্রুতিই এই বিজ্ঞানবিরোধী মানসিকতা। তিনি বলেছেন নালন্দা বা তক্ষশীলার মতো ভারতবর্ষের প্রাচীন উৎকর্ষ কেন্দ্রগুলিতে ধারাবাহিক ভাবে পারলৌকিকতার চর্চা করা হত। ভারতীয় দার্শনিকতার মূল কথাই হল এই সমস্যাজর্জর পৃথিবীকে দুদিনের পান্থশালা ভেবে নিয়ে পার্থিব বিষয় সম্পর্কে উদাসীন থাকা। এই ঔদাসীন্যের কারণেই প্রাবন্ধিকের মতে ভারতীয়রা জাগভারতীয়কে ব্যক্তিগত মোক্ষলাভের উপরে অতিরিক্ত গুরুত্ব না দেওয়ার পাঠ গ্রহণ করা উচিত’। দেশের উন্নতির জন্য সমস্যাকে জয় করা দরকার। সমস্যাকে এড়িয়ে গিয়ে দার্শনিক ঔদাসীন্যে মোক্ষলাভের কথা বললে দেশ ক্রমশ আধুনিক সভ্যতার দৌড়ে পিছিয়ে পড়বে। তিক ব্যাপারে আধিপত্য হারিয়ে বারবার বিদেশী শক্তির হাতে পরাজিত হয়েছে, দাসত্ব শৃঙ্খল বরণ করেছে।

সত্যেন্দ্রনাথের মতে বিজ্ঞানই পারবে ভারতবর্ষকে আধুনিক পৃথিবীর প্রথম সারিতে স্থান করে দিতে। আর তাই আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বিজ্ঞানচর্চা করা দরকার। সেই আত্মবিশ্বাস একমাত্র মাতৃভাষার পক্ষেই দেওয়া সম্ভব। অনেকের মতে ভারতীয় ভাষাগুলিতে উপযুক্ত পরিভাষার অভাব বাধাসৃষ্টি করতে পারে বিজ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে। সত্যেন্দ্রনাথের মতে পরিভাষার অভাবের ক্ষেত্রে ইংরাজি টেকনিক্যাল ও বৈজ্ঞানিক শব্দের ব্যবহার চালিয়ে যাওয়াই শ্রেয়। ছাত্ররা যদি এই শব্দ সহজেই বোঝে তবে ধার করা শব্দ হিসাবেই তা টিকে থাকবে ও  সমৃদ্ধ করবে আমাদের জাতীয় শব্দভাণ্ডার। বহু বিদেশী শব্দ এভাবেই ভারতবর্ষের প্রাদেশিক ভাষাগুলিতে এর আগেও যুক্ত হয়েছে। তাই এ বিষয়ে বিরোধিতার মানে নেই। তাছাড়া অনেকসময় বৈজ্ঞানিক শব্দের তর্জমা পণ্ডশ্রম মাত্র। রেলওয়ে, কিলোগ্রাম, সেন্টিমিটার, ব্যাকটেরিয়া –এই সব ভিন্ন ভাষার শব্দ সবাই বোঝেন ও ব্যবহার করেন। তাই এইসব প্রচলিত শব্দের পরিভাষা না খুঁজলেও চলে।  

Spintronics: A Journey from Physics Laboratory to Industry; a Prospective field for Engineers and Scientists

Introduction:

 Spintronics or spin transport electronics has emerged with a promise that we can now simultaneously use both charge and spin of electrons in a device.

Operation of conventional electronic device such as; transistors, OPAMPs Integrated Circuits (ICs) solely depends on the transport of the charge carriers (electrons/holes) and spin is ignored totally. In contrast, a spintronic device measures the difference in transport of “spin up” and “spin down” electrons in the circuit. During last 30 years the idea of spintronics technology has flourished and has created huge job openings for engineers and scientists. The journey was started following the discovery of giant magneto resistance (GMR) in 1988. At present, GMR based sensors are used in hard drives, in robotics, electric vehicles, MRAMs, Industrial motors, magnetic sensing and in navigation.

What is Spin and how it can be used in a Device??

An electron has 3 fundamental properties; charge (e = -1.602×10-19 C), mass (9.1×10-19 kg) and spin. In addition an electron has two kinds of angular momentum that describes it’s orbital motion and spin motion separately. All particles in our world are classified according to their spins. Some of them have integer spin are called bosons and others have half integer spin called fermions. According to quantum mechanics an electron have spin either (+1/2) or (-1/2).

Motion of electrons inside a conductor is described by electrical current (I) is defined as: I = q/t (in units of Ampere). Spin is another fundamental quantity like charge could be detected by measuring magnetic moment (in units of Bohr magneton of an electron). All kinds of magnetic ordering and interaction inside a solid are now explained through spin of electrons.

Spin of an electron can have two stable states; “spin up” and “spin down” in presence of magnetic field. The spin up and down states of an electron can be used to represent the two binary logic states:  0 and 1. The idea behind spintronic technology is to encode information in these two spin states.       

Figure 1: Description of spin angular momentum of spins ½ particles (Reference: Wikipedia.Org).

Importance of Spin electronics …

  • Movement of spins like flow of charges can also carry information in a device.
  • Spin transport requires less amount of energy than that of charge transport in electronic circuits.
  • Once spin state (up or down) is created for an electron it would stay in that state unless we change it by applying field.
  • Spin states can be flipped quickly (up to down) and easily by switching the external magnetic field.

Applications: (i) Magnetic sensors (ii) Non-volatile RAM (iii) Quantum computing.

 

Developments of Spintronic Devices in Laboratory:

The first breakthrough in this field came in 1988, with the discovery of giant magneto resistance (GMR) by Albert Fert in France and Peter Gruenberg in Germany. After that several milestones has been reached and now we can broadly categorized all spin electronic devices into four groups

  1. Spin valves based on magnetic nonmagnetic layered structure.
  2. Magnetic tunnel junctions
  • Ferromagnetic-semiconductor hybrid structure
  1. Organic devices
  • Spin Valves: A schematic of layered ferromagnetic (FM)/nonmagnetic (NM) “spin valve” structure is represented in Figure 2. Spin orientation in a given layer could be changed by external field.

GMR Device:  A thin NM metallic layer is sandwiched between two magnetic layers; presented in Figure 2. The conduction electrons became spin polarised while passing through the FM layer. The resistance is minimum (Rmin) if spins of the neighbouring magnetic layers are aligning parallel. If magnetic layers have opposite spin configuration then resistance is maximum (Rmax) and GRM ratio is defined as

Figure 2: Schematic of layered FM/NM structure (Source: https://www.physicscentral.com)

  • Magnetic tunnel junctions (MTJ): The structure is similar as described above; the only difference is that NM metallic layer is replaced ultra-thin insulating oxide (Al2O3/MgO) layer. Electrons can tunnel through one magnetic layer to other easily when both them have same spin configuration otherwise resistance is high. The spin dependent tunnelling current in MTJs depends on the structure and morphology at the interface with the FM layer. Like GMR, MTJs are used for fabrication of spin valves.
  • Ferromagnetic/semiconductor hybrid structure: Different types like; Schottky Diode, Spin FET, Spin LED, Spin transistors belong to this category. There is another type; known as “Diluted magnetic semiconductors” have been studied extensively in last two decades. The idea was to introduce magnetic elements; such as Mn (transition metals: d block element) as dopants in semiconductors such as; GaN, GaAs to produce a magnetic semiconductors. They are fascinating because within a single device we could see amplification of electrical signals in addition spin polarized carriers could be used for storing information.
  • Organic Devices: Recently organic materials (grapheme, carbon nanotubes) have been used as NM media to store and carry spin polarized carriers (electrons/holes). A new research field “molecular electronics” has evolved recently which aims to build electronic devices from single molecules.

A Journey from Laboratory to Industry:      

Scientist came up with idea, technologist converts it into devices and industry came up with the final product, if it is profitable. The journey began when IBM industry first implemented GMR “spin-valve” into hard drives. This “spin-valve” technology ensures better storage capacity in magnetic hard drives. IBM research scientist, Dr. Stuart Parkin with his colleagues had taken initiatives to commercialize this “spin-valve” technology. The first spin valve sensor “Deskstar 16 GP Titan” (capacity 16.8 GB) released into market in 1997, within 10 years of the discovery of GMR. In September 2007 “The New York times” reports that the huge increase of digital storage capacity by virtue of “spin-valve” technology made possible consumer audio and video iPods, and Google style giant data centres in reality. Latter Hitachi (2013 onwards) had launch model: 7K 1000 with 1 TB capacity and model: 7K 3000 with 3 TB of storage capacity. We could never find such a rapid development in any other scientific field.     

Over the last two decades physicist and technologist around the world had work hard on TMR spin valves (MTJs). These MTJs could be used in magnetic random access memory (MRAM) cell, perhaps the best commercially useful spintronic product. Several companies; Everspin-technologies, Freescale, IBM-corporation, Inter-corporation, Hitachi, Micron, and startup groups in collaboration with research institutes are involved now in MRAM technology. The larger storage space and faster data transfer speed of MRAMs make it more useful and it might replace the other memory chips such as; SRAM, DRAM, Flash-memory in future. In addition MRAM is non-volatile means no information is lost when powered off. It consumes less power and is more robust hence suitable for extreme condition to work such as; at high temperature or in high level of radiation.  

Figure 3: Major breakthroughs in spintronic field. Red cross symbol represents commercialize technology and green cross represents the scientific idea. (Reference: https://doi.org/10.1038/s43246-020-0022-5).

Conclusion and Future Prospect:  

Spin-electronics involve active control and manipulation of electron’s spin in solid state devices. However this novel idea could be realized only if the 3 requirements; (i) Efficient spin injection (ii) Slow spin relaxation and (iii) reliable spin detection are satisfied.  At present hard drives and MRAMs holds the market for spintronics however it is difficult to predict in which direction it will move in future. Faster data transfer speed with high storage capacity requires nanoscale fabrication of these devices to enhance the areal density in hard drives. But it causes enhancement in energy consumption. It is possible that spintronics successfully used in quantum computation in future. On-going research and development in this field during last 30 years is very promising, so in my opinion it will enhance the job opportunities and may controls the economic growth of several countries.

Lots of job opportunity in Government sector are waiting for Mechanical Students

One of the most diverse and versatile engineering fields is a mechanical Engineering. The field of mechanical engineering touch virtually every aspect of modern life, including the human body, a highly complex machine. Today, one of the oldest branches of engineering has sprawled its wings in every sector like automotive, aerospace, biotechnology, computers, electronics, energy conversion, chemical, manufacturing, robotics and microelectromechanical systems etc. Mechanical is ready to offer you the essential skills for sustaining this society. Our honorable prime minister Mr. Narendra Modi one of the best projects is MAKE IN INDIA was launched on 25th September 2014 with three major objectives,

• To enhance the mechanical sectors growth rate which is share in the economy
• To create 100 million additional mechanical jobs in the economy by 2022
• To ensure that the manufacturing sectors contribution to GDP is increased to 25% by 2022.

The policy approach was creating a suitable environment for investments, develop modern and effective infrastructure and open up new sectors for foreign capital. It aimed to transform India into a global design and mechanical hub. So, as a mechanical engineer is a good career prospective in across the India.

All aspiring engineers tend to have a biased love for the government sector. And there are indeed very good reasons for it. Apart from the opportunity to work in prestigious companies, the salaries and the allowances that the government executives get are more than lucrative. Then there is the parameter of job satisfaction and stability, all of which come together to make the government sector the most sought-after career path among all engineers. Naturally, the question arises which engineering stream has the greatest scope in the government industries and there can certainly be no other answer apart from mechanical engineering.

PSUs require Mechanical Engineers: – The PSU or Public Sector Undertaking Companies carry out recruitment drives almost every year to absorb a large number of mechanical engineers. And the number of PSUs that employ mechanical graduates are huge. This opens up the scope for you. Total 30 PSUs like RITES LTD, ONGC, IOCL, NFL, IPR, NFL, MDL, BPCL, GAIL, NALCO, HPCL, HAL, BEML, BHEL, NTPC, WBSEDCL, SAIL etc will hiring the mechanical students through GATE 2020 score.
Take any PSU, whether it is NTPC or BHEL, mechanical engineers are responsible to maintain the structural integrity of their machinery, look after the technical aspects while passing a tender and fix on-field problems if the situations come up. The basic line of work of all these PSUs involves boilers and turbines and other similar machines that require the expertise of mechanical engineers. As long as the companies run, the machines will also run and you will always get a job in the PSUs. The graphical representation of GATE qualified Mechanical Students for PSUs in last 10 years is given in the chart.

Indian Railways is required Mechanical Engineer: -The recruitment drive that the Indian Railways carries out every year should give you a hint about the opportunities available in the government sector. Every year, Railways absorb a massive number of mechanical engineers in Assistant Loco Pilot, Junior Engineer and Section Engineer Posts. The job description involves overseeing engine production and maintenance, site supervision, putting forward tender proposals and so on. As the government policies continue to feed Railways with a higher budget and more infrastructure, the jobs of mechanical engineers are only going to grow further.

Other upcoming Central Government sectors also absorb Mechanical Engineers: – Many Central govt sectors like DRDO (Defense Research Development Organization), ISRO (Indian Space Research Organization), SSC (Staff Selection Commission) (JE, SE), LIC, NIC Surveyor (Mechanical) etc hire mechanical engineers (B.Tech/ M.Tech) through their own exam. Take ISRO for example. The stride it has made in the space sector in the past few years is truly unparallel. The ISRO Centralized Recruitment Board (ICRB) of the Department of Space and Indian Space Research Organization ISRO conducts the recruitment drive for ISRO. The recruitment is done to fill in the vacancies at the following 15 centres like Vikram Sarabhai Space Centre (VSSC), Liquid Propulsion Systems Centre (LPSC), Satish Dhawan Space Centre (SDSC) SHAR, ISRO Satellite Centre (ISAC), ISRO Propulsion Complex (IPRC), Space Applications Centre (SAC), National Remote Sensing Centre (NRSC), ISRO Telemetry, Tracking and Command Network (ISTRAC), ISRO Inertial Systems Unit (IISU), Laboratory for Electro-Optics Systems (LEOS), Development and Educational Communication Unit (DECU), Indian Institute of Remote Sensing (IIRS), Master Control Facility (MCF), Department of Space and ISRO HQ, Antrix Corporation Limited. Right from sending satellites to the Earth’s orbit to planning for a manned Moon mission, somewhere in the hierarchy they need a solid team of mechanical engineers. The robots that assemble the rocket parts or the involved machinery in the space shuttle, your expertise will come in handy to make them operable and keep it functioning. The story is the same in DRDO as well where mechanical engineers have massive demand. These are upcoming government companies that are seeing a boost in the recent years and they will continue to receive further funding which will open up more jobs for you.

The scope in the Indian Army is the greatest for Mechanical Engineer: – Mechanical engineers work on the ground for the Indian Army. You will generally be responsible to oversee that all the machinery is in perfect condition and whether their maintenance is being carried out properly. Indian Army recruits mechanical engineers for all their branches and you will either be taking care of a submarine or the fighter ship in the Navy, aircraft in the Airforce or the tanks in the ground troops. The incentives are indescribable, salaries are huge and job security is definitely there. India is currently beefing up its defence at an exponential rate and mechanical jobs are also seeing the same strength. Indian Army is another sector that will soon have massive demands for mechanical graduates.

The Scope in the State Government for Mechanical Engineer: – Many of the states in India has conducted their own exam like PSC (Public Service Commission) (Assistant Engineer), MSC (Municipal Service Commission) (Assistant Engineer), WBCS, UPSC, State University Lecturer etc. For hiring mechanical Students (B.Tech/M.Tech).

Skip to content